আমেরিকার প্রশ্ন: ট্রাম্প কি এপস্টাইনকে ক্ষমতাচ্যুত করবেন?
If there is anything that might persuade Trump’s supporters to turn against their orange idol, it is the contents of the Epstein files.
ট্রাম্পের অনুগামীদের যদি কিছু তাদের "কমলা রঙের আদর্শ" থেকে ফিরিয়ে আনতে পারে, তবে তা হলো এপস্টিন ফাইলগুলির বিষয়বস্তু।
These files are an enormous trove of documents gathered by US law enforcement while investigating Jeffrey Epstein’s systematic sex crimes.
এই ফাইলগুলো হল মার্কিন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সংগৃহীত এক বিশাল নথিপত্রভাণ্ডার, যা জেফ্রি এপস্টিনের পদ্ধতিগত যৌন অপরাধের তদন্তে প্রকাশ পেয়েছিল।
The documents released by a congressional committee this week include a 2003 birthday note to Epstein, allegedly sketched and signed by Trump, with sexually suggestive drawings.
এই সপ্তাহে কংগ্রেসনাল কমিটির প্রকাশিত নথিতে ২০০৩ সালের এপস্টিনকে লেখা এক জন্মদিনের চিঠি রয়েছে, যেখানে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ আঁকিবুঁকি আছে, যা নাকি ট্রাম্প এঁকেছিলেন এবং স্বাক্ষর করেছিলেন।
Since 2019, when The Miami Herald exposed Epstein’s crimes, rumours have swirled about powerful men who may have compromised themselves by visiting his island.
২০১৯ সালে মিয়ামি হেরাল্ড এপস্টিনের অপরাধ প্রকাশ করার পর থেকেই তার দ্বীপে গিয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা নিজেদের কেলেঙ্কারিতে ফাঁসিয়েছেন – এই নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে।
After Epstein’s death in jail, Trump tried to redirect suspicion toward Bill Clinton, asking reporters whether he had gone to the island.
এপস্টিনের জেলেই মৃত্যু হওয়ার পরে, ট্রাম্প সাংবাদিকদের জিজ্ঞেস করে সন্দেহ ক্লিনটনের দিকে ঘুরিয়ে দেন – "ক্লিনটন কি দ্বীপে গিয়েছিলেন?"।
Pro-Trump propagandists have since demanded the publication of Epstein’s client list.
প্রো-ট্রাম্প প্রচারকরা তখন থেকেই এপস্টিনের "ক্লায়েন্ট লিস্ট" প্রকাশের দাবি জানাচ্ছেন।
Trump himself once said he had “no problem” with releasing the Epstein files, but his administration has not declassified them so far.
ট্রাম্প একসময় নিজেই বলেছিলেন যে তার "এপস্টিন ফাইল প্রকাশ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই", অথচ তার প্রশাসন এখনো তা প্রকাশ করেনি।
Meanwhile, the Trump administration has released other sensitive documents—like JFK assassination records and FBI files on Martin Luther King Jr.
এরই মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন অন্য সংবেদনশীল নথি প্রকাশ করেছে—যেমন JFK হত্যার নথি এবং মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের উপর FBI ফাইল।
This selective secrecy has led to suspicion that the Epstein files may contain damaging information about Trump himself.
এই বেছে নেওয়া গোপনীয়তার কারণে সন্দেহ জেগেছে যে এপস্টিন ফাইলগুলোতে ট্রাম্প সম্পর্কিত ক্ষতিকর তথ্য থাকতে পারে।
Although Trump insists he never went to Epstein’s island, only his most loyal supporters fully believe him.
যদিও ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন যে তিনি এপস্টিনের দ্বীপে কখনো যাননি, কিন্তু কেবলমাত্র তার অন্ধ অনুগামীরাই তা বিশ্বাস করেন।
Reports suggest Attorney General Pam Bondi briefed Trump in May that his name appears in the files.
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বছরের মে মাসে অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি ট্রাম্পকে জানান যে তার নাম ফাইলগুলোতে রয়েছে।
If proof emerges that Trump lied, it could cause his base to finally realize they’ve been misled.
যদি প্রমাণ বেরিয়ে আসে যে ট্রাম্প মিথ্যা বলেছেন, তবে তার ভোটারভিত্তি হয়তো অবশেষে বুঝবে যে তারা প্রতারিত হয়েছে।
Therefore, Trump has tried distraction tactics—attacking random enemies, reviving bizarre conspiracy theories, and staging sudden political moves.
তাই ট্রাম্প নানা কৌশলে মনোযোগ সরানোর চেষ্টা করেছেন—অযথা শত্রুদের আক্রমণ, অদ্ভুত ষড়যন্ত্রতত্ত্ব টেনে আনা, হঠাৎ রাজনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়া ইত্যাদি।
But if US government documents ultimately prove that Trump joined Epstein in illegal activities, it will be very hard for him to claim a “deep state witch hunt.”
কিন্তু যদি মার্কিন সরকারি নথি শেষমেষ প্রমাণ করে যে ট্রাম্প এপস্টিনের বেআইনি কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন, তাহলে তার পক্ষে "ডিপ স্টেট উইচ হান্ট" দাবি করা খুব কঠিন হবে।
For America, the danger is even bigger: if this scandal fails to bring Trump down, then nothing ever will.
আমেরিকার জন্য বিপদ আরও গুরুতর: যদি এই কেলেঙ্কারিও ট্রাম্পকে নামাতে না পারে, তবে তাকে কিছুই নামাতে পারবে না।
Trump once boasted that his supporters are so loyal that he could commit violence in public and still not lose votes.
ট্রাম্প একবার গর্ব করে বলেছিলেন যে তার সমর্থকরা এতটাই অনুগত যে তিনি প্রকাশ্যে সহিংসতা করলেও কোনো ভোট হারাবেন না।
So far, he has survived countless accusations that would have destroyed other politicians.
এখনও পর্যন্ত তিনি অসংখ্য অভিযোগ থেকে বেঁচে গেছেন, যা অন্য কোনো রাজনীতিবিদের রাজনৈতিক জীবনের ইতি টানত।
The Epstein files thus pose the most serious political threat Trump has ever faced.
এই কারণে, এপস্টিন ফাইল ট্রাম্পের জীবনে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
And if he survives even this, it will prove that nothing can ever turn his base against him.
আর যদি এটাও পার হয়ে যান, তবে প্রমাণ হবে যে তার অনুগামীদের তার বিরুদ্ধে ফেরানোর মতো কিছুই নেই।
